-
-
- আমাদের বিষয়
-
অন্যান্য কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ/ অধিদপ্তর
- ই-সেবা
- গ্যালারি
- মতামত
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
- কৃষি আবহাওয়া
-
-
- আমাদের বিষয়
-
অন্যান্য কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ/ অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
গ্যালারি
ফটোগ্যালারি
-
মতামত
মতামত ও পরামর্শ
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
-
কৃষি আবহাওয়া
জয়পুরহাট
সিরাজগঞ্জ
পাবনা
বগুড়া
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্প্রসারণ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. জাকির হোসেন আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) বগুড়া জেলায় একদিনের সরকারি সফরে সমসাময়িক কৃষি কার্যক্রম পরিদর্শন ও মতবিনিময়ে অংশ নেন।
সকালে তিনি শিবগঞ্জ উপজেলার চকপাড়া ব্লকে বস্তায় আদা চাষের মাঠ ঘুরে দেখেন এবং স্থানীয় কৃষক-কৃষাণীদের নিয়ে আয়োজিত উঠান বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে তিনি বলেন, “শুধু ফসল উৎপাদন করলেই হবে না, তা সংরক্ষণের ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। ফসল উত্তোলনের সময় বাজারমূল্য সাধারণত কম থাকে। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় কিছুদিন সংরক্ষণ করতে পারলে কৃষকরা পণ্য বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন। এতে আর্থিকভাবে তারা উপকৃত হবেন।”
তিনি আরও বলেন, বস্তায় ফসল উৎপাদন প্রযুক্তি, মসলা ও উদ্যান ফসল এবং অসময়ে উচ্চমূল্যের ফল-সবজি চাষ কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করছে। এসব প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে মাঠপর্যায়ে প্রশিক্ষণ ও সচেতনতা বাড়ানো জরুরি।
দুপুরের পর তিনি শিবগঞ্জে মসলা গবেষণা কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় যোগ দেন। সভায় বগুড়া জেলার কৃষি মন্ত্রণালয়াধীন বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তারা অংশ নেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত সচিব মো. জাকির হোসেন বলেন, “দেশের আবাদি জমিতে অম্লতার মাত্রা বেড়েছে। এতে করে সার প্রয়োগের প্রয়োজনও বাড়ছে। মাটিতে অম্লতা যত বাড়বে, তত বেশি সার দিতে হবে। তাই সঠিকভাবে মাটি পরীক্ষা করে প্রয়োজন অনুসারে সার প্রয়োগ করতে হবে।”
তিনি বলেন, “গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্যভিত্তিক ও সময়োপযোগী গবেষণা পরিচালনা করতে হবে এবং সেই গবেষণার ফলাফল জাতীয় নীতিনির্ধারণে কাজে লাগাতে হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয় ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমেই প্রযুক্তি হস্তান্তর কার্যকর হবে।”
সভায় সভাপতিত্ব করেন কৃষিবিদ মো. আব্দুল ওয়াদুদ, অতিরিক্ত পরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বগুড়া অঞ্চল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. মো. জুলফিকার হায়দার প্রধান, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, মসলা গবেষণা কেন্দ্র, শিবগঞ্জ এবং কৃষিবিদ সোহেল মো. সামশুদ্দীন ফিরোজ, উপপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বগুড়া।
সভায় কৃষি তথ্য সার্ভিসসহ মন্ত্রণালয়াধীন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা, কৃষি বিজ্ঞানী, স্থানীয় সাংবাদিক এবং প্রগতিশীল কৃষক-কৃষাণীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
